সরকারি চাকরিতে প্রবেশে বয়স বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই
স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরও ৬ থেকে ৭ বছর সময় পেয়ে থাকে চাকরির প্রস্তুতির জন্য

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশে বয়স বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই সরকারের। এই প্রসঙ্গে তিনি ব্যাখ্যাও দিয়েছেন।
তিনি ব্যাখ্যায় বলেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর হলে নিয়োগ পরীক্ষা বেশি প্রতিযোগিতামূলক ও ৩০ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে হতাশা সৃষ্টি হবে।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর সরকারি দলের হাবিবে মিল্লাতের এক প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হলে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
প্রতিমন্ত্রী জানান, অতীতে বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সেশনজট থাকলেও বর্তমানে উল্লেখযোগ্য সেশনজট নেই বললেই চলে। ফলে শিক্ষার্থীরা ১৬ বছরে এসএসসি, ১৮ বছরে এইচএসসি, এবং ২৩/২৪ বছরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করে থাকে। সাধারণ প্রার্থীদের জন্য চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর বিধায়, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরও ৬ থেকে ৭ বছর সময় পেয়ে থাকে।